বাড়ছে যমুনার পানি, সিরাজগঞ্জে বন্যার আশঙ্কা - আজকের নিউজ টিভি
সিরাজগঞ্জে যমুনা নদীর পানি দ্রুতগতিতে বাড়ছে। ইতোমধ্যে যমুনার চরাঞ্চলের নিন্মভূমি প্লাবিত হয়েছে। শত শত একর ফসলি জমি ডুবে গেছে। দ্রুত গতিতে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় ভয়াবহ বন্যার আশঙ্কা করা হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার (১৮ জুন) সিরাজগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী এ কে এম রফিকুল ইসলাম বলেন, সকালে সিরাজগঞ্জ পয়েন্টে যমুনার পানি ১১ দশমিক ৯৫ মিটার রেকর্ড করা হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় বৃদ্ধি পেয়েছে ১৫ সেন্টিমিটার। এখন থেকে পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকবে। আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে যমুনার পানি সিরাজগঞ্জ পয়েন্টে বিপদসীমা (১৩.৩৫ মিটার) অতিক্রম করতে পারে।
তিনি বলেন, ৩২ বছরের মধ্যে এতো দ্রুতগতিতে যমুনায় পানি বাড়তে দেখা যায়নি। এ কারণে এ অঞ্চলে এবার প্রবল বন্যার আশঙ্কা রয়েছে।
এদিকে, পানি বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে চরাঞ্চলের ফসলি জমিগুলো তলিয়ে গেছে। নষ্ট হয়ে গেছে সবজিসহ বিভিন্ন ফসল। যমুনা নদী অধ্যুষিত জেলার পাঁচটি উপজেলার প্রায় ৩০ ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে।
সদর উপজেলার কাওয়াকোলা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আব্দুল আলীম মণ্ডল বলেন, জুন মাসের শুরু থেকেই যমুনায় পানি বাড়ছে। পানি বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে চরাঞ্চলের সব ফসলি জমি তলিয়ে গেছে। এতে বিভিন্ন ধরনের সবজি সম্পূর্ণরূপে নষ্ট হয়ে গেছে।
সিরাজগঞ্জ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক (ডিডি) হাবিবুল হক জানান, চরাঞ্চলের ৯০ একর জমির পাট, ৫০ একর জমির তিল সম্পূর্ণরূপে তলিয়ে গেছে। এছাড়াও টানা বৃষ্টির ফলে ৫৮০ একর জমির সবজির সম্পূর্ণ নষ্ট হয়ে গেছে। পানি বাড়তে থাকলে বাদাম ও ভুট্টার ক্ষতি হয়ে যাবে।
বৃহস্পতিবার (১৮ জুন) সিরাজগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী এ কে এম রফিকুল ইসলাম বলেন, সকালে সিরাজগঞ্জ পয়েন্টে যমুনার পানি ১১ দশমিক ৯৫ মিটার রেকর্ড করা হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় বৃদ্ধি পেয়েছে ১৫ সেন্টিমিটার। এখন থেকে পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকবে। আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে যমুনার পানি সিরাজগঞ্জ পয়েন্টে বিপদসীমা (১৩.৩৫ মিটার) অতিক্রম করতে পারে।
তিনি বলেন, ৩২ বছরের মধ্যে এতো দ্রুতগতিতে যমুনায় পানি বাড়তে দেখা যায়নি। এ কারণে এ অঞ্চলে এবার প্রবল বন্যার আশঙ্কা রয়েছে।
এদিকে, পানি বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে চরাঞ্চলের ফসলি জমিগুলো তলিয়ে গেছে। নষ্ট হয়ে গেছে সবজিসহ বিভিন্ন ফসল। যমুনা নদী অধ্যুষিত জেলার পাঁচটি উপজেলার প্রায় ৩০ ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে।
সদর উপজেলার কাওয়াকোলা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আব্দুল আলীম মণ্ডল বলেন, জুন মাসের শুরু থেকেই যমুনায় পানি বাড়ছে। পানি বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে চরাঞ্চলের সব ফসলি জমি তলিয়ে গেছে। এতে বিভিন্ন ধরনের সবজি সম্পূর্ণরূপে নষ্ট হয়ে গেছে।
সিরাজগঞ্জ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক (ডিডি) হাবিবুল হক জানান, চরাঞ্চলের ৯০ একর জমির পাট, ৫০ একর জমির তিল সম্পূর্ণরূপে তলিয়ে গেছে। এছাড়াও টানা বৃষ্টির ফলে ৫৮০ একর জমির সবজির সম্পূর্ণ নষ্ট হয়ে গেছে। পানি বাড়তে থাকলে বাদাম ও ভুট্টার ক্ষতি হয়ে যাবে।
No comments