তাড়াশ উপজেলার বারুহাস ইউনিয়নের সাচান দিঘী গ্রামের একটি সু বিশাল খেলার মাঠ বেদখলদারদের হাত থেকে রক্ষার্থে প্রতিবাদ জানিয়েছেন ওই গ্রামের তরুণরা - আজকের নিউজ টিভি



তাড়াশ উপজেলার বারুহাস ইউনিয়নের সাচান দিঘী গ্রামের একটি সু বিশাল খেলার মাঠ বেদখলদারদের হাত থেকে রক্ষার্থে প্রতিবাদ জানিয়েছেন ওই গ্রামের তরুণরা। 

(৪ মে) মঙ্গলবার সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে মাঠের মধ্যে দাঁড়িয়েই তারা এ প্রতিবাদ করেন। তাদের প্রতিবাদে একাত্বতা জানায় গ্রামের শিশু-কিশোররাও। মাঠটি দখল মুক্ত করার জন্য ইতোমধ্যে তাড়াশ ইউএনও ইফ্ফাত জাহানসহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরে লিখিত অভিযোগও দায়ের করা হয়েছে।

রনি, মোস্তফা, ফারুক, শুভ, সাগর, সুমন, ছাদ্দাম, শিহাব, আসিফ, আলিম, জেম, সবুজ প্রমূখ বলেন, প্রায় ৯ বিঘা আয়তনের খেলার মাঠে তরুণদের পাশাপাশি তাদের গ্রামের শিশু-কিশোররা খেলাধূলা করে থাকেন। মাঝে মধ্যে আশপাশের গ্রামের তরুণরাও তাদের মাঠে খেলার জন্য আসেন। কিন্তু গ্রামের মৃত আব্দুস ছাত্তারের ছেলে প্রভাবশালী ব্যক্তি সাইদুর ইসলাম, মোজদার হোসেন, সুলতান আহমেদ ও মৃত আব্দুল জলিলের ছেলে আফজাল হোসেন খেলার মাঠের জায়গা অবৈধভাবে দখল করার জোর পায়তারা করছেন। ওই চারজন ইতোমধ্যে মাঠের উত্তর পাশে মাটি ফেলে বসতঘর নির্মাণের চেষ্টা করছেন। তাদের দেখাদেখি মাঠের চারপাশের জমির মালিকরাও বিভিন্ন কৌশলে মাঠের জায়গা বেদখলের চেষ্টা করছেন।
বারুহাস ইউনিয়ন পরিষদের (১নং সাচান দিঘী ওয়ার্ড) ইউপি সদস্য মো. আতাউর রহমান বলেন, ২ একর ৭৪ শতাংশ সাচান দিঘী খেলার মাঠের নামে রেকর্ডীয় জায়গা। অথচ কতিপয় লোকজন তা অবৈধ দখলের জন্য মরীয়া হয়ে উঠেছেন। শিগগিরই দখল মুক্ত করে যুব সমাজকে আবারও মাঠে ফেরানো প্রয়োজন।
এ প্রসঙ্গে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ইফ্ফাত জাহান বলেন, খেলার মাঠ দখলের কোনো রকমের সুযোগ নাই। দ্রুত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
রনি, মোস্তফা, ফারুক, শুভ, সাগর, সুমন, ছাদ্দাম, শিহাব, আসিফ, আলিম, জেম, সবুজ প্রমূখ বলেন, প্রায় ৯ বিঘা আয়তনের খেলার মাঠে তরুণদের পাশাপাশি তাদের গ্রামের শিশু-কিশোররা খেলাধূলা করে থাকেন। মাঝে মধ্যে আশপাশের গ্রামের তরুণরাও তাদের মাঠে খেলার জন্য আসেন। কিন্তু গ্রামের মৃত আব্দুস ছাত্তারের ছেলে প্রভাবশালী ব্যক্তি সাইদুর ইসলাম, মোজদার হোসেন, সুলতান আহমেদ ও মৃত আব্দুল জলিলের ছেলে আফজাল হোসেন খেলার মাঠের জায়গা অবৈধভাবে দখল করার জোর পায়তারা করছেন। ওই চারজন ইতোমধ্যে মাঠের উত্তর পাশে মাটি ফেলে বসতঘর নির্মাণের চেষ্টা করছেন। তাদের দেখাদেখি মাঠের চারপাশের জমির মালিকরাও বিভিন্ন কৌশলে মাঠের জায়গা বেদখলের চেষ্টা করছেন।বারুহাস ইউনিয়ন পরিষদের (১নং সাচান দিঘী ওয়ার্ড) ইউপি সদস্য মো. আতাউর রহমান বলেন, ২ একর ৭৪ শতাংশ সাচান দিঘী খেলার মাঠের নামে রেকর্ডীয় জায়গা। অথচ কতিপয় লোকজন তা অবৈধ দখলের জন্য মরীয়া হয়ে উঠেছেন। শিগগিরই দখল মুক্ত করে যুব সমাজকে আবারও মাঠে ফেরানো প্রয়োজন।এ প্রসঙ্গে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ইফ্ফাত জাহান বলেন, খেলার মাঠ দখলের কোনো রকমের সুযোগ নাই। দ্রুত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।রনি, মোস্তফা, ফারুক, শুভ, সাগর, সুমন, ছাদ্দাম, শিহাব, আসিফ, আলিম, জেম, সবুজ প্রমূখ বলেন, প্রায় ৯ বিঘা আয়তনের খেলার মাঠে তরুণদের পাশাপাশি তাদের গ্রামের শিশু-কিশোররা খেলাধূলা করে থাকেন। মাঝে মধ্যে আশপাশের গ্রামের তরুণরাও তাদের মাঠে খেলার জন্য আসেন। কিন্তু গ্রামের মৃত আব্দুস ছাত্তারের ছেলে প্রভাবশালী ব্যক্তি সাইদুর ইসলাম, মোজদার হোসেন, সুলতান আহমেদ ও মৃত আব্দুল জলিলের ছেলে আফজাল হোসেন খেলার মাঠের জায়গা অবৈধভাবে দখল করার জোর পায়তারা করছেন। ওই চারজন ইতোমধ্যে মাঠের উত্তর পাশে মাটি ফেলে বসতঘর নির্মাণের চেষ্টা করছেন। তাদের দেখাদেখি মাঠের চারপাশের জমির মালিকরাও বিভিন্ন কৌশলে মাঠের জায়গা বেদখলের চেষ্টা করছেন।বারুহাস ইউনিয়ন পরিষদের (১নং সাচান দিঘী ওয়ার্ড) ইউপি সদস্য মো. আতাউর রহমান বলেন, ২ একর ৭৪ শতাংশ সাচান দিঘী খেলার মাঠের নামে রেকর্ডীয় জায়গা। অথচ কতিপয় লোকজন তা অবৈধ দখলের জন্য মরীয়া হয়ে উঠেছেন। শিগগিরই দখল মুক্ত করে যুব সমাজকে আবারও মাঠে ফেরানো প্রয়োজন।এ প্রসঙ্গে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ইফ্ফাত জাহান বলেন, খেলার মাঠ দখলের কোনো রকমের সুযোগ নাই। দ্রুত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।রনি, মোস্তফা, ফারুক, শুভ, সাগর, সুমন, ছাদ্দাম, শিহাব, আসিফ, আলিম, জেম, সবুজ প্রমূখ বলেন, প্রায় ৯ বিঘা আয়তনের খেলার মাঠে তরুণদের পাশাপাশি তাদের গ্রামের শিশু-কিশোররা খেলাধূলা করে থাকেন। মাঝে মধ্যে আশপাশের গ্রামের তরুণরাও তাদের মাঠে খেলার জন্য আসেন। কিন্তু গ্রামের মৃত আব্দুস ছাত্তারের ছেলে প্রভাবশালী ব্যক্তি সাইদুর ইসলাম, মোজদার হোসেন, সুলতান আহমেদ ও মৃত আব্দুল জলিলের ছেলে আফজাল হোসেন খেলার মাঠের জায়গা অবৈধভাবে দখল করার জোর পায়তারা করছেন। ওই চারজন ইতোমধ্যে মাঠের উত্তর পাশে মাটি ফেলে বসতঘর নির্মাণের চেষ্টা করছেন। তাদের দেখাদেখি মাঠের চারপাশের জমির মালিকরাও বিভিন্ন কৌশলে মাঠের জায়গা বেদখলের চেষ্টা করছেন।বারুহাস ইউনিয়ন পরিষদের (১নং সাচান দিঘী ওয়ার্ড) ইউপি সদস্য মো. আতাউর রহমান বলেন, ২ একর ৭৪ শতাংশ সাচান দিঘী খেলার মাঠের নামে রেকর্ডীয় জায়গা। অথচ কতিপয় লোকজন তা অবৈধ দখলের জন্য মরীয়া হয়ে উঠেছেন। শিগগিরই দখল মুক্ত করে যুব সমাজকে আবারও মাঠে ফেরানো প্রয়োজন।এ প্রসঙ্গে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ইফ্ফাত জাহান বলেন, খেলার মাঠ দখলের কোনো রকমের সুযোগ নাই। দ্রুত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।রনি, মোস্তফা, ফারুক, শুভ, সাগর, সুমন, ছাদ্দাম, শিহাব, আসিফ, আলিম, জেম, সবুজ প্রমূখ বলেন, প্রায় ৯ বিঘা আয়তনের খেলার মাঠে তরুণদের পাশাপাশি তাদের গ্রামের শিশু-কিশোররা খেলাধূলা করে থাকেন। মাঝে মধ্যে আশপাশের গ্রামের তরুণরাও তাদের মাঠে খেলার জন্য আসেন। কিন্তু গ্রামের মৃত আব্দুস ছাত্তারের ছেলে প্রভাবশালী ব্যক্তি সাইদুর ইসলাম, মোজদার হোসেন, সুলতান আহমেদ ও মৃত আব্দুল জলিলের ছেলে আফজাল হোসেন খেলার মাঠের জায়গা অবৈধভাবে দখল করার জোর পায়তারা করছেন। ওই চারজন ইতোমধ্যে মাঠের উত্তর পাশে মাটি ফেলে বসতঘর নির্মাণের চেষ্টা করছেন। তাদের দেখাদেখি মাঠের চারপাশের জমির মালিকরাও বিভিন্ন কৌশলে মাঠের জায়গা বেদখলের চেষ্টা করছেন।বারুহাস ইউনিয়ন পরিষদের (১নং সাচান দিঘী ওয়ার্ড) ইউপি সদস্য মো. আতাউর রহমান বলেন, ২ একর ৭৪ শতাংশ সাচান দিঘী খেলার মাঠের নামে রেকর্ডীয় জায়গা। অথচ কতিপয় লোকজন তা অবৈধ দখলের জন্য মরীয়া হয়ে উঠেছেন। শিগগিরই দখল মুক্ত করে যুব সমাজকে আবারও মাঠে ফেরানো প্রয়োজন।এ প্রসঙ্গে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ইফ্ফাত জাহান বলেন, খেলার মাঠ দখলের কোনো রকমের সুযোগ নাই। দ্রুত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।রনি, মোস্তফা, ফারুক, শুভ, সাগর, সুমন, ছাদ্দাম, শিহাব, আসিফ, আলিম, জেম, সবুজ প্রমূখ বলেন, প্রায় ৯ বিঘা আয়তনের খেলার মাঠে তরুণদের পাশাপাশি তাদের গ্রামের শিশু-কিশোররা খেলাধূলা করে থাকেন। মাঝে মধ্যে আশপাশের গ্রামের তরুণরাও তাদের মাঠে খেলার জন্য আসেন। কিন্তু গ্রামের মৃত আব্দুস ছাত্তারের ছেলে প্রভাবশালী ব্যক্তি সাইদুর ইসলাম, মোজদার হোসেন, সুলতান আহমেদ ও মৃত আব্দুল জলিলের ছেলে আফজাল হোসেন খেলার মাঠের জায়গা অবৈধভাবে দখল করার জোর পায়তারা করছেন। ওই চারজন ইতোমধ্যে মাঠের উত্তর পাশে মাটি ফেলে বসতঘর নির্মাণের চেষ্টা করছেন। তাদের দেখাদেখি মাঠের চারপাশের জমির মালিকরাও বিভিন্ন কৌশলে মাঠের জায়গা বেদখলের চেষ্টা করছেন।বারুহাস ইউনিয়ন পরিষদের (১নং সাচান দিঘী ওয়ার্ড) ইউপি সদস্য মো. আতাউর রহমান বলেন, ২ একর ৭৪ শতাংশ সাচান দিঘী খেলার মাঠের নামে রেকর্ডীয় জায়গা। অথচ কতিপয় লোকজন তা অবৈধ দখলের জন্য মরীয়া হয়ে উঠেছেন। শিগগিরই দখল মুক্ত করে যুব সমাজকে আবারও মাঠে ফেরানো প্রয়োজন।এ প্রসঙ্গে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ইফ্ফাত জাহান বলেন, খেলার মাঠ দখলের কোনো রকমের সুযোগ নাই। দ্রুত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।রনি, মোস্তফা, ফারুক, শুভ, সাগর, সুমন, ছাদ্দাম, শিহাব, আসিফ, আলিম, জেম, সবুজ প্রমূখ বলেন, প্রায় ৯ বিঘা আয়তনের খেলার মাঠে তরুণদের পাশাপাশি তাদের গ্রামের শিশু-কিশোররা খেলাধূলা করে থাকেন। মাঝে মধ্যে আশপাশের গ্রামের তরুণরাও তাদের মাঠে খেলার জন্য আসেন। কিন্তু গ্রামের মৃত আব্দুস ছাত্তারের ছেলে প্রভাবশালী ব্যক্তি সাইদুর ইসলাম, মোজদার হোসেন, সুলতান আহমেদ ও মৃত আব্দুল জলিলের ছেলে আফজাল হোসেন খেলার মাঠের জায়গা অবৈধভাবে দখল করার জোর পায়তারা করছেন। ওই চারজন ইতোমধ্যে মাঠের উত্তর পাশে মাটি ফেলে বসতঘর নির্মাণের চেষ্টা করছেন। তাদের দেখাদেখি মাঠের চারপাশের জমির মালিকরাও বিভিন্ন কৌশলে মাঠের জায়গা বেদখলের চেষ্টা করছেন।বারুহাস ইউনিয়ন পরিষদের (১নং সাচান দিঘী ওয়ার্ড) ইউপি সদস্য মো. আতাউর রহমান বলেন, ২ একর ৭৪ শতাংশ সাচান দিঘী খেলার মাঠের নামে রেকর্ডীয় জায়গা। অথচ কতিপয় লোকজন তা অবৈধ দখলের জন্য মরীয়া হয়ে উঠেছেন। শিগগিরই দখল মুক্ত করে যুব সমাজকে আবারও মাঠে ফেরানো প্রয়োজন।এ প্রসঙ্গে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ইফ্ফাত জাহান বলেন, খেলার মাঠ দখলের কোনো রকমের সুযোগ নাই। দ্রুত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।


No comments

Theme images by richcano. Powered by Blogger.